বর্তমানে সবচেয়ে বেশি জিজ্ঞাসিত প্রশ্নের একটি হচ্ছে লারাভেল নাকি ওয়ার্ডপ্রেস কোনটার ভবিষ্যৎ কেমন? কোনটি শিখলে ভালো হবে?
তবে শুধু ওয়েবসাইট না Wordpress দিয়ে এখন বানানো হচ্ছে ইন্ডাস্ট্রি স্ট্যান্ডার্ড ই-কমার্স ওয়েবসাইট ও সফটওয়্যারও।
বর্তমান দুনিয়ায় অনেক নামি দামি কোম্পানী তাদের বিজনেস ও ই-কমার্স ওয়েবসাইটে Wordpress ব্যবহার করছে(ফেসবুক, ব্লুমবার্গ, দ্যা নিউ ইয়র্কার)
সংখ্যা দিয়ে বললে বিশ্বের প্রায় ৩৮ শতাংশ ওয়েবসাইট তৈরি হয় WordPress এর মাধ্যমে। তাই বুঝতেই পারছেন এর পিছনে আছে বিশাল এক কমিউনিটি যারা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সমস্যাতে পড়ে এবং একে অপরকে সাহায্য করে সমস্যার সমাধান করে। এমন কি ফ্রিলান্স মার্কেটপ্লেস গুলোতে WordPress Theme Customization এর চাহিদা অনেক বেশি। সামনের দিনগুলোতে আরও অসংখ্য ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি হবে Wordpress দিয়ে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আমদের দেশে অন্যতম বড় দুটি সফটওয়্যার কোম্পানীও(wedevs, joomshaper) তাদের প্রোডাক্ট বানাচ্ছে এই প্লাটফর্ম দিয়ে। তারা এইসব প্রোডাক্ট বিক্রি করে দাড় করেছে মিলিয়ন ডলারের ব্যবসা। এইসব সফটওয়্যার কোম্পনীতে আছে অসংখ্য দক্ষ সফটওয়্যার ডেভেলপার এর চাহিদা। তাহলে আর দেরি কেন। আপনি Wordpress development শিখছেন তো?
টেক দুনিয়ার ধরণ হল বাজারে প্রতিদিন নতুন নতুন টেকনোলজির আগমন ঘটে এবং সবাই সেটার উপর হুমড়ি খেয়ে পড়ে। কিছু টেকনোলজি কালের বিবর্তনে হারিয়ে যায় কন্টিনিউয়াস সাপোর্ট আর ডেভলপার কমিউনিটির স্ট্যান্ডার্ড এর সাথে তাল মিলিয়ে চলতে না পারার কারনে। লারাভেল এমন একটা সাড়া ফেলা টেকনোলজি যেটা শুরুতে অনেক আলোড়ন তৈরি করেছিল এবং সময়ের সাথে সাথে অনেক পরিণত হয়ে ডেভলপার কমিউনিটিতে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের নামি দামি সব কোম্পানি তাদের বিভিন্ন হাইএন্ড সফটওয়্যার সলিউশনে laravel ব্যবহার করছে অত্যন্ত সফলতার সাথে।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যাক এন্ড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ php এর ভিত্তি করে বানানো ফিউচার প্রুফ ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক হিসাবে Laravel এর সুপরিচিতি।
লারাভেল এর সাহায্যে ডেভলপমেন্টের খুবই কমন কিছু কাজ যেমন টেমপ্লেটিং, এরর হান্ডলিং, সিকিউরিটি, অথেন্টিকেশন এবং আরো অনেক কিছু করা যায় খুবই সহজে। এইসব সুবিধার কারনে ডেভেলপমেন্ট এর সময় যেমন বাঁচে তেমন দক্ষতার সাথে কাজ করা যায়। আর সামনে সময়ের সাথে সাথে এই ফ্রেমওয়ার্ক আরও বেশী ম্যাচিউর হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, মেশিন লার্নিং এর মত যুগোপযোগী ব্যাপার নিয়ে কাজ করতে চাইলে সেটার সাপোর্টও পাওয়া যাবে এই ফ্রেমওয়ার্কে।
তাই বলা যায় কম বেশি দুই টেকনোলজি এরই ক্যারিয়ার অপরচুনিটি ভালো যদি ভালো মত আয়ত্ত করা যায়। তবে শর্ট টাইমে একটা ওয়ার্কিং স্কিল তৈরি করার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস আবার লংটার্মে একজন পরিপুর্ন ডেভেলপার হয়ে উঠার জন্য লারাভেল ভালো হবে বলা যায়।
php arabian horse super
ReplyDeleteI got some valuable points through this blog. Thank you sharing this blog.
ReplyDeleteHebe Adventures
This blog is really helpful to deliver updated affairs over internet which is really appraisable.
ReplyDeleteHebe Adventures
This blog is really helpful to deliver updated affairs over internet which is really appraisable.
ReplyDeleteHebe Adventures