সুচনা
হ্যালো বন্ধুরা। এই পোস্টটি অনেক বড় তো চা/কফি এবং অনেক সময় নিয়ে বসুন। আর কথা না বাড়িয়ে, শুরু করি।
DISCLAIMER পড়ুন
এই পুরো পোস্টটি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও মতামত দিয়ে তৈরি। এই পোস্টে অথবা এই প্লাটফরমের কোন অংশ একইরকম দৃষ্টিভঙ্গি ও মতামত শেয়ার করা হয় নি। যদিও আমি এখানে জাপান সম্পর্কে নিরুৎসাহ অথবা বিতর্ক তৈরি করতে আসিনি। যদি কারো পছন্দ না হয় তাহলে এড়িয়ে যেতে পারেন। ইন্টারনেটের সামান্য একটা পোস্ট নিয়ে মারামারির কোন দরকার নেই।
Flow
যেহেতু এটা অনেক বড় পোস্ট, এখানে প্রবাহটি দেওয়া হলঃ
১ জাপানের পরিচিতি
জাপান তার জীবন এবং অবশ্যই তার অ্যানিমে সংস্কৃতির জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত দেশগুলির মধ্যে একটি। দুর্ভাগ্যবশত, অ্যানিমেতে যা দেখানো হয়েছে তা সত্যিই জাপানে বাস করার থেকে অনেক বেশি ভিন্ন। এর মানে এই নয় যে এটা খারাপ, কিন্তু একটু আলাদা। যেহেতু আমি শুধু জাপানের ছাত্রজীবন নিয়ে কথা বলব, তাই আমি সেদিকেই ফোকাস করছি। তাহলে জাপানে পড়াশোনার সুবিধা অসুবিধা গুলো নিম্নে দেয়া হলঃ
সুবিধাঃ
- বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপরীতে জাপানের বিশ্ববিদ্যালয় গুলো আপনার জন্য অনেক কাছের বন্ধু এবং সেরা মিত্র হিসেবে পাশে থাকে।
- শিক্ষাব্যবস্থা বাংলাদেশের স্কুলগুলোর তুলনায় সহজ।
- বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে মানিয়ে নেওয়া অনেক সহজ।
- সমগ্র জাপান জুড়ে শিক্ষার্থীদের জন্য প্রচুর ছাড় এবং সুবিধা।
- অনেক প্রিমিয়াম স্টুডেন্ট ফিচারে ফ্রি তে প্রবেশাধিকার। (Ebsco & Ms Suite)
- যেকোনো সমস্যার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পর্যাপ্ত সহায়তা।
অসুবিধাঃ
- বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আশা করে আপনি পূর্ণকালীন ছাত্র হিসেবেই থাকবেন, তাই কাজের কোন সুযোগ নেই।
- নির্দিষ্ট সময়সীমা সহ প্রচুর অ্যাসাইনমেন্ট।
- আপনি ইংরেজিতে পড়াশোনা করলেও প্রফেসরদের ইংরেজিতে দক্ষতা কম।
- বেশিরভাগ ডকুমেন্টেশন এবং নোটিশ জাপানিজ ভাষায় দেওয়া থাকবে যার কোন ইংরেজি অনুবাদ পাওয়া যাবে না।
- বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্টের শুধু অল্প সংখক লোকেরই ইংরেজিতে দক্ষতা আছে, তাই আপনি যা কিছু করবেন তা প্রক্রিয়া হতে সময় লাগবে।
২ জাপানিজ সংস্কৃতি
কাজের সংস্কৃতি (খণ্ডকালীন)
জাপানের কাজের সংস্কৃতি সবচেয়ে খারাপ। তারা সবসময় আপনার ১০০% ডেডিকেশন এবং প্রচেষ্টা আশা করে। আপনি ৯৯% সময় এর বেশি কাজ করলেও তারা আপনার কোন ভুল মেনে নিবে না। আপনার যদি কোন কাজ করা বাকি নাও থাকে তারপরও আপনাকে কোন অবসর সময় দিবেনা । তারা তারা আপনাকে একই কাজ আরও ৩ ঘন্টা করাবে যদিও তার কোন পরিবর্তন বা সংশোধন দরকার নেই। সবশেষে, যাই হোক না কেন, আপনাকে কাজ করেই যেতে হবে। অপরদিকে, আপনার বেতনের জন্য কখনোই অপেক্ষা করতে হবে না, সেগুলো সময়মত পাবেন। উলটা তারা আপনাকে একদম শুন্য থেকে সব শিখাবে, তাই আপনার কোন কাজেই কোন অভিজ্ঞতা লাগবে না। আপনি যেখানেই কাজ করেন না কেন আপনার কাছে ওভারটাইম কাজ চাইবে কারণ তাদের জনবল কম। ওভারটাইম না করতে চাইলে পরবর্তীতে আপনার উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। অবশ্যই ওভারটাইমের জন্য ভাল টাকা দেওয়া হয়।
জাপানিজ সংস্কৃতি (আচরণ)
জাপানিরা আপনার দেখা সবচেয়ে নীতিবান ভালো মানুষ। আপনি আপনার ওয়ালেট রাস্তায় রেখে গেলেও এটা ২/৩ দিনের আগে কেউ ধরবেও না পুলিশে রিপোর্টও করবে না। তারা খুবই সৎ এবং তাদের নৈতিকতা সঠিক পথেই আছে। অপরদিকে জাপানিরা খুবই রক্ষণশীল এবং তাদের ভিতরের সার্কেলে ঢোকা অনেক কষ্টসাধ্য। তাই আপনার খুব বেশি জাপানিজ বন্ধু না থাকাটাই স্বাভাবিক হবে । যদিও সময় পরিবর্তন হচ্ছে, অনেকেই এখন ফ্রি মাইন্ডেড হচ্ছে। যদি তারা বিদেশীদের সামনে অদ্ভুত আচরণ করে, তাহলে ব্যাক্তিগতভাবে নিবেন না। সর্বোপরি তারা আসলেই কিছুটা অদ্ভুত।
খাবার সংস্কৃতি
আপনি যদি মুসলিম হন, তাহলে এটা আপনার খুবই খারাপ অংশ, আর যদি না হন তাহলে সর্বোৎকৃষ্ট অংশ। তাদের প্রায় ৯০ শতাংশ খাবার শূকরের মাংসের ডেরিভেটিভ দিয়ে তৈরি। আপনি চিবানোর কিছু চান? তার মধ্যে শুকরের মাংসের জেলটিন রয়েছে। আপনি আলুর চিপস খেতে চান? এটায় শুকরের চর্বি আছে। আপনি মাছের স্যান্ডুইচ চান? এটাতেও শুকরের চর্বি আছে। মুলত আপনাকে আপনার আশেপাশের দোকানগুলো এড়িয়ে চলতে হবে। যা খাবারই কিনবেন, সবসময় উপাদানের লিস্টটি দেখে কিনতে হবে। তারা পারলে পানিতেও শুকরের মাংস রাখত। তাই বাইরে খাওয়ার সময় বেশিরভাগ মুসলিমরাই হালাল রেস্টুরেন্টের উপর নির্ভর করে। যদিও এসব টোকিও ও সাইতামার বাইরে সহজে পাওয়া যায় না। আশেপাশে হালাল বাজার না পেলে বাজার এর জন্য আপনাকে শুধু সবজির উপরই নির্ভর করতে হবে। অনলাইনেও বাজার করতে পারেন কিন্তু সেগুলো বেশি চার্জ করবে। অন্যদিকে হালাল বাজারের পণ্য জাপানি পণ্যের তুলনায় সস্তা। আপনি স্থানীয় বাংলাদেশী মসলাও খুজে পেতে পারেন, কিন্তু সেগুলোর দাম বেশি।
আপনি এখানে অনলাইন বিক্রেতাদের একজনের পণ্যগুলি পরীক্ষা করতে পারেন ৷ https://shinjukuhalalfood.com/
৩ ভাষাগত সীমাবদ্ধতা
বিদেশীরা জাপানে আসার পর প্রধান সমস্যাগুলোর একটি হচ্ছে ভাষাগত সীমাবদ্ধতা। আপনার আশা করা উচিত যে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের ৯৯.৯৯% মানুষ ইংরেজিতে একটি শব্দও জানেন না। সব অফিসিয়াল ডকুমেন্ট, বিল, সরকারি চিঠি, ঘোষণা সবই জাপানিজ ভাষায় লেখা। জাপানিজ ভাষা শিখা সবচেয়ে জরুরি,, তা না হলে ১ম সপ্তাহেই মারা যেতে পারেন।
৪ ছাত্রজীবন
পড়ালেখার দিক থেকে ছাত্রজীবন অনেকটাই চিল করা টাইপ কিন্তু কাজ ও পড়ালেখার মধ্যে কোন ব্যালেন্স খুজে পাবেন না। ছাত্ররা সাধারণত প্রতি সপ্তাহে ২৮ ঘন্টা এবং বসন্ত ও শীতকালীন ছুটিতে প্রতিসপ্তাহে ৪০ ঘন্টা কাজ করার অনুমতি পায়। আপনাকে একটু ভালভাবে জীবনযাপন করতে হলে কমপক্ষে ২৫ ঘন্টা কাজ করতেই হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের লম্বা ক্লাস এবং যাতায়াত সময় বাদ দিলে আপনি গড়ে নিজেকে মাত্র ২ ঘন্টা সময় দিতে পারবেন। সুতরাং, বেশিরভাগ শিক্ষার্থী সপ্তাহান্তে দীর্ঘ সময় কাজ করে এবং ক্লাস শেষ হওয়ার পরে সপ্তাহের দিনগুলিতে বাকি কাজ করে।
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবন ১ম বর্ষ থেকে ৪র্থ বর্ষ
১ম বর্ষ
জাপানে আসা নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য এটি সবচেয়ে কঠিন বছর। এইখানেপ্রথমে এসেই এখানের পরিবেশ এবং রুটিনের সাথে মানিয়ে নেওয়া সত্যিই কঠিন। সবকিছু সামলিয়ে নেওয়া, সাথে নিজের জীবন ঠিক রাখা সত্যিই প্রচুর কষ্ট হতে পারে। এর ই সাথে জাপানে বসবাসের সমস্ত উপায় শিখতে এবং তাদের সিস্টেম কীভাবে কাজ করে তা বুঝতে অনেক প্রচেষ্টা এবং সময় লাগে।
২য় বর্ষ
এই সময়ের মধ্যেই, আপনি কীভাবে সবকিছু সামলানো যায় , সে সম্পর্কে সাধারণ ধারণা পেয়ে গেছেন এবং আপনি জাপানে বসবাসের মূল বিষয়গুলি শিখেছেন। আপনি দেশের সাথেও অভ্যস্ত হয়ে গেছেন এবং এখানকার দৈনন্দিন জীবনের সাথে সুখী।
৩য় বর্ষ
এই বছর থেকে আপনার ক্লাস এবং পড়াশোনার চাপ কম থাকবে যদি আপনি আপনার প্রথম দুই বছর সব কিছু সঠিকভাবে শেষ করেন। এখনই সময় কাজে লাগিয়ে দীর্ঘ ভ্রমণে যাওয়ার এবং জাপান ঘুরে দেখার।
৪র্থ বর্ষ
আপনি যদি আগের বছরগুলি সঠিকভাবে পড়াশোনা করে থাকেন তবে আপনার প্রতি সপ্তাহে সর্বাধিক ২ দিনের ক্লাস থাকবে। এই সময়েই আপনি সত্যিই আরাম করতে পারেন এবং জাপানকে পুরোপুরি উপভোগ করতে পারেন। আপনি প্রায় বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইফ এর শেষ পর্যায়ে আছেন এবং এই সময়ে স্থায়ী চাকরি বা মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য খোজ করবেন। আপনি যদি আগের বছরগুলি ঠিকঠাক পালন করতে পারেন তবে এটি জাপানের সেরা বছর হবে।
৬ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষণ কৌশল
জাপানের প্রায় সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় একটি ইন্টারেক্টিভ লার্নিং সিস্টেম মেনে চলে। মূলত, আপনার বেশিরভাগ কোর্সে আপনার পরীক্ষা থাকবে না তবে তার পরিবর্তে প্রেজেন্টেশন, রিপোর্ট এবং গ্রুপ ওয়ার্ক থাকবে। এছাড়াও, জাপানি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ক্লাস পারফরম্যান্স একটি বিশাল ব্যাপার এবং অনেক অধ্যাপকের কাছে এটি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পায়। ক্লাস ৪৫ মিনিট থেকে ৩ ঘন্টা পর্যন্ত হইয়ে থাকে। ক্লাসগুলিও কোনও আকস্মিক পরিবর্তন ছাড়াই কাঠামো এবং সিলেবাস অনুসরণ করে। বেশিরভাগ সময় লেকচার ক্লাস, নির্ধারিত সময়ের ৫০% পর্যন্ত স্থায়ী হবে এবং বাকি সময়টুকু ক্লাস হবে গ্রুপ আলোচনা এবং যা শিখলাম সে বিষয়ে অনুচিন্তা। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও সেমিস্টার পদ্ধতি অনুসরণ করে, ক্রেডিট ভিত্তিক নয়। সুতরাং, আপনি যেকোনো সেমিস্টারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক অনুমোদিত সর্বোচ্চ সংখ্যক ক্রেডিট নিতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শুধুমাত্র সেমিস্টারের জন্য চার্জ করে এবং ক্রেডিট নয়। সুতরাং, আপনি যতটা সামলাতে পারেন ততটা নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। সর্বোপরি, বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার তুলনায় এটি বিশ্ববিদ্যালয় পাস করার একটি খুব সহজ উপায়।
-==এখান থেকে পোস্টটি একটু টেকনিক্যাল দিকে যাবে==-
৭ খরচ
বাসা ভাড়াঃ ৩০,০০০-৭০,০০০ ইয়েন
বিদ্যুতঃ ৫,০০০-৭,০০০ ইয়েন
পানি/ইউটিলিটিঃ ৪,০০০-৬,০০০ ইয়েন *প্রতি ২ মাসে
গ্যাসঃ ৪,০০০-৬,০০০ ইয়েন
জীবনবীমাঃ ৯০০-১৫০০ ইয়েন
পরিবহনঃ ৫,০০০- ২০,০০০ ইয়েন *আপনার কর্মস্থান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থানের উপর নির্ভরশীল
বাজারসদাইঃ ৮,০০০-১৫,০০০ ইয়েন
অন্যান্য খরচঃ ১০,০০০-২০,০০০ ইয়েন *আপনার জীবনযাত্রার উপর নির্ভরশীল
৮ পূর্বশর্ত
ভাষা:
আর্থিক অবস্থা
শিক্ষা
কাগজপত্র
দ্রষ্টব্যঃ কাগজপত্রের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আগে বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাপান দূতাবাসের সাথে কথা বলে চেক করুন।
৯ বৃত্তি
বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক (টিউশন হ্রাস): ২৫-১০০% * আপনি যদি জিপিএ ভালো রাখতে পারেন তবে বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন হ্রাস করার ব্যবস্থা রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক (বিবিধ): বিশ্ববিদ্যালয়গুলির অনেকগুলি বিভিন্ন বৃত্তি রয়েছে। আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে আগে আবেদন।
JASSO: ৪৮,০০০ ইয়েন প্রতি মাসে *জিপিএ ২.৮ এবং তার বেশি সহ শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয়। অন্যান্য বৃত্তি এবং তথ্যের জন্য অফিসিয়াল ওয়েবসাইট দেখুন। https://www.jasso.go.jp/en/index.html
MEXT: মাসিক অনুদান এবং সহায়তা প্রদান করে। অন্যান্য বৃত্তি এবং তথ্যের জন্য অফিসিয়াল ওয়েবসাইট দেখুন। https://www.mext.go.jp/en/index.htm
১০ জাপানে আগমন প্রবাহ
(সেপ্টেম্বর সেশন) বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ও কাগজপত্র জমা দেওয়া; (ফেব্রুয়ারী-মার্চ) --> যোগ্যতার শংসাপত্র COE; (মে-জুন) --> ভিসা আবেদন ; (জুন-জুলাই) --> ফ্লাইট; (আগস্ট-সেপ্টেম্বর) --> আগমন
(এপ্রিল সেশন) সেপ্টেম্বর সেশনের মতই মাসিক পার্থক্য। শুধুমাত্র আবেদন শুরু হয় আগস্ট-সেপ্টেম্বরে।
১১ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপারিশ
বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকার জন্য এখানে লিঙ্কটি দেখুন। https://www.jpss.jp/en/univ/english/
বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তি, আবেদনের তারিখ, প্রোগ্রাম এবং কোর্সের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কিত তথ্যের জন্য অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান। আপনার কাছে যত ছোট প্রশ্নই হোক না কেন আপনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ইমেইল করতে পারেন; তারা আনন্দের সাথে আপনাকে সাহায্য করবে।
১২ খণ্ডকালীন চাকরি
বেতনের হার: ৯৮০-১৬০০ ইয়েন প্রতি ঘন্টা
আপনার যদি ভালো জাপানি ভাষার পারেন তবে আপনি অনেক চাকরিতে কাজ শুরু করতে পারেন। যদি তা না হয়, তাহলে আপনাকে কঠিন পরিস্থিতিতে কাজ করতে হবে যা অনেকের জন্য কঠিন হতে পারে, কারণ সেগুলি শারীরিকভাবে অনেক বেশি কঠিন হয়ে যায়। দিনের শিফটের তুলনায় নাইট শিফটে সাধারণত ২০০-৪০০ ইয়েন প্রতিঘন্টা বেশি প্রদান করা হয়।
কাজের সুপারিশ (জাপানি ভাষা প্রয়োজন)
কাজের সুপারিশ (জাপানি প্রয়োজন নেই)
বিবিধ
১৩ পরামর্শ
১৪ সমাপ্তি
পড়ার জন্য ধন্যবাদ! যদি আপনার কোন প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকে যা যোগ করতে চান তা নিচে লেখুন এবং আমি অবশ্যই দেখব। এতটুকুই। চিয়ার্স!
Tags:
Education