List Of Road Signs And Meanings in Bangladesh (ট্রাফিক সাইন কত প্রকার ও কি কি - বাংলাদেশ)

ট্রাফিক সাইন কত প্রকার ও কি কি | List Of Road Signs And Meanings.

ট্রাফিক সাইন দু’প্রকার।

☼ দৃশ্যমান সাইন বলতে যা আমরা চোখে দেখি তাকেই দৃশ্যমান সাইন বলে।যথাঃ ট্রাফিক পুলিশের সরাসরি সংকেত, ট্রাফিক লাইট সাইন, মোটর‍যানের বিভিন্ন ইন্ডেকেটিং লাইটিং সিস্টেম।

☼ অদৃশ্যমান সাইন বলতে যা আমরা দেখি না কিন্তু শুনতে পাই তাকেই অদৃশ্যমান সাইন বলে।


ট্রাফিক সাইন কত প্রকার ও কি কি

আজ আপনাদের সাথে ট্রাফিক সাইন, ট্রাফিক সিগন্যাল, এবং রোড সাইন নিয়ে আলোচনা করব। অনেকেরই ধারনা ট্রাফিক সাইন, ট্রাফিক সিগন্যাল, রোড সাইন একি জিনিস। না তিনটিই আলাদা মার্ক।

List Of Road Signs And Meanings | ট্রাফিক সাইন দু’প্রকার

১। দৃশ্যমান সাইন ২। অদৃশ্যমান সাইন☼দৃশ্যমান সাইন বলতে যা আমরা চোখে দেখি তাকেই দৃশ্যমান সাইন বলে। যথাঃ ট্রাফিক পুলিশের সরাসরি সংকেত, ট্রাফিক লাইট সাইন, মোটর‍যানের বিভিন্ন ইন্ডেকেটিং লাইটিং সিস্টেম।☼ অদৃশ্যমান সাইন বলতে যা আমরা দেখি না কিন্তু শুনতে পাই তাকেই অদৃশ্যমান সাইন বলে। যথাঃ মোটর‍যানের হরন।

ট্রাফিক নিয়ম কি?

ট্রাফিক পদ্ধতি নির্দেশনা বলতে ট্রাফিক চলার একটি নির্দিষ্ট নিয়ম-নীতিকে বোঝায় যা অনুসারে কোনো নির্দিষ্ট অঞ্চলের সকল যানবাহন চলাচল করে। সাধারণত দুই ধরনের ট্রাফিক পদ্ধতি লক্ষ করা যায়। একটি হল ডানদিকগামী এবং অপরটি বামদিকগামী এটা অত্যাবশ্যকীয় যে যানবাহনগুলো ট্রাফিক চলার নিয়ম-নীতিগুলো মেনে চলে।

ট্রাফিক নিয়মে যে ১০টি নিয়ম আমাদের সকলের মানা উচিত

প্রয়োজনের তাগিদে আমাদের সকলকেই কম বেশি রাস্তায় চলাচল করতে হয়। রাস্তায় চলাচল করার সময় কেউ থাকে চালকের আসনে, কেউ যাত্রি, আবার কেউবা পথচারী। কিন্তু একটা বিষয়ে আমাদের সকলকেই সচেতন এবং সমান দায়িত্ব পালন করা উচিৎ, তা হল ট্রাফিক আইন। এ বিষয়ে আমাদের কাউকে অবহেলা করলে চলবে না। প্রত্যেককেই নিজের অবস্থান থেকে এই ট্রাফিক আইনগুলো মেনে চলতে হবে।
আপনি যদি একজন পথচারী হিসেবে মনে করেন ট্রাফিক আইন শুধুমাত্র গাড়ির চালকের মেনে চলা উচিত কিংবা চালক যদি মনে করে ট্রাফিক আইন আগে পথচারির মেনে চলা উচিত তাহলে উভয়েরই জীবনই ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারে।
অনেকেই আছেন, যারা অনেকদিন ধরে গাড়ি ড্রাইভ করেন বিধায় মনে করেন তারা সব ট্রাফিক আইন এবং ড্রাইভিং নিয়ম জেনে বসে আছেন। এবং ফলশ্রুতিতে তারা মাঝে মাঝে এইসব ড্রাইভিং সেফটির কথাটি ভুলেও যান। কিন্তু আমাদের মনে রাখা উচিৎ, রাস্তায় বেশিরভাগ দুর্ঘটনার পেছনে অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।
একজন সুনাগরিক হিসেবে আপনার উচিৎ এমন ভাবে চলাফেরা করা যা অন্যদের জন্য উদাহরণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। সবাই যেন বলতে পারে, আপনি খুব সুন্দরভাবে নিয়ম মেনে রাস্তায় গাড়ি ড্রাইভ করে থাকেন। মনে রাখবেন আপনি যখন আপনার সন্তান কিংবা পরিবারের কাউকে পাশে বসিয়ে গাড়ি ড্রাইভ করেন তখন তারা আপনাকে দেখেই শিখতে থাকে কীভাবে রাস্তায় সুনাগরিকের মতো গাড়ি চালাতে হয়।

অতএব, আপনি যদি আজ অফিসে বা কোথাও পৌঁছাতে দেরি হয়ে যাচ্ছে বিধায় ট্রাফিক আইন অমান্য করেন, আপনাকে অনুসরণ করা মানুষটিও আপনার মতো আইন অমান্য করা শিখে যাচ্ছে। তাই আপনার উচিৎ সবসময় ট্রাফিক আইন মান্য করা।

গাড়ি চালানোর সময় চালকের করনীয়

আপনি কি একই সাথে গাড়ি ড্রাইভ, গান শোনা, স্যান্ডুইচে কামড় দেয়া আর ফোনে কথাবলা চালিয়ে যান? যদি এই অভ্যাস থেকে থাকে তাহলে আপনার উচিৎ অতি দ্রুতই এই অভ্যাস ত্যাগ করা। গাড়ি ড্রাইভ করার সময় মাল্টি টাস্কিং করলে আপনি যতটা না সুপারহিউম্যান হয়ে ওঠেন তার চাইতেও বেশি বিপদকে ডেকে আনেন। কারণ গাড়ি ড্রাইভিং এর সময় একাধিক কাজ একত্রে করলে তা আপনাকে মানসিকভাবে ড্রাইভ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারে। এর ফলে শুধু যে আপনি নিজে বিপদের সম্মুখীন হবেন তা কিন্তু নয়, গাড়িতে থাকা আপনার পরিবারও বিপদের সম্মুখীন করে দিচ্ছেন।

মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি না চালানো

প্রতি বছর পৃথিবীতে যত সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে থাকে তার একটি অন্যতম কারণ হচ্ছে মদ্যপান বা নেশাগ্রস্ত অবস্থায় গাড়ি ড্রাইভ করা। বিশেষ করে যারা তরুণ তারা বুঝতেও পারেনা যে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি ড্রাইভ করে তারা কীভাবে নিজের জীবনের মৃত্যু ডেকে আনছেন। নেশাজাত দ্রব্য একজন মানুষের মুডকে পরিবর্তন করে ফেলেন। এলকোহল মানুষকে উগ্র করে তোলে। ফলে একজন মদ্যপ যখন গাড়ি ড্রাইভ করেন তখন তিনি অনেক ট্রাফিক আইন না মেনেই নিজের মতো গাড়ি চালান। আর বিপদের মুখোমুখি হয়ে পড়েন।

সঠিক স্থানে গাড়ি পার্কিং করা

সঠিক স্থানে গাড়ি পার্কিং না করার ফলে ঘটতে পারে নানা ধরনের সমস্যা। রাস্তায় অতরিক্ত য্যাম থেকে শুরু করে নান ধরনের সড়ক দূর্ঘটনা ঘটতে পারে আপনি যদি গাড়িটি সঠিক স্থানে না পার্কিং করেন। গাড়ি পার্কিং এর জন্য যে নির্দিষ্ট স্থান আছে চেষ্টা করতে হবে সেখানে পার্কিং করার জন্য অথবা আপনার আশেপাশে যদি স্মার্ট পার্কিং ব্যবস্থা থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই সেখানে গাড়ি পার্কিং করবেন। কখনই আপনি রাস্তার পাশে বা কোন মার্কেটের সামনে গাড়ি পার্কিং করবেন না।

ট্রাফিক আইন মেনে চলা

একজন সুনাগরিক হিসেবে আমাদের সকলেরই উচিৎ নিজ নিজ দেশের আইন কানুন মেনে গাড়ি চালানো। ট্রাফিক আইন বা সিগন্যাল একটা দেশের খুবই গুরুত্বপূর্ণ আইন। কোন ধরণের তাড়াহুড়া বা আবেগের বশেও ট্রাফিক সিগনাল ভঙ্গ করা উচিৎ নয়। আপনি যদি ভেবে থাকেন সিগন্যাল না মেনে একটু আগে আগে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন তাহলে সেটা একটা ভুল ধারণা। কারন ট্রাইফ সিগন্যাল ভাঙলে রাস্তায় যানজট সৃষ্টি হয়ে আপনার গন্তব্যে পৌঁছাতে আরো বেশি দেরি হয়ে যেতে পারে।

ফিটনেস বিহীন গাড়ি না চালানো

ফিটনেস বিহীন গাড়ি দূর্ঘটনার অন্যতম একটি প্রধান কারণ। আপনার গাড়ির যদি ব্রেক, চাকা, ইঞ্জিন ত্রুটিযুক্ত হয় তাহলে আপনার দূর্ঘটনা ঘটার চান্স তো এমনিতেই বেড়ে যাবে। এছাড়া ত্রুটিযুক্ত ইঞ্জিনের কারণে গাড়ি থেকে কালো ধোঁয়া নির্গত হয় যা সাধারণ লোকের সাস্থের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এ বিষয়গুলো একজন চালকের খেয়াল রাখা উচিৎ।

গাড়ির যন্ত্রাংশ পরীক্ষা করা

গাড়ির যন্ত্রাংশ পরীক্ষা করে গাড়ি চালানোর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি ত্রুটিযুক্র গাড়ি নিয়ে রাস্তায় বের হওয়া কতটা ভয়ঙ্কর বিষয়! যখন তখন ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের একটা দূর্ঘটনা। এই জন্য একজন গাড়ি চালকের উচিৎ গাড়ির প্রাথমিক বিষয়গুলো পরীক্ষা করে রাস্তায় গাড়ি নিয়ে বের হওয়া।

অতিরিক্ত গতি বর্জন করা

ওভার ট্র্যাকিং কিন্তু সড়ক দূর্ঘটনার অন্যতম একটি প্রধান কারণ। অনেকের ওভার ট্র্যাকিং করার একটি বাজে অভ্যাস থাকে, হ্যাঁ প্রয়োজনের তাগিদে ওভার ট্র্যাকিং হতে পারে কিন্তু সেইটা অবশ্যই ট্রাফিক আইন মেনে। কিন্তু ট্রাফিক আইন না মেনে দ্রুতগতিতে গাড়ি চালিয়ে ওভার ট্রেকেং করার কারণে যে মারাত্মক দূর্ঘটনা হতে পারে সে বিষয়ে খেয়াল রাখা দরকার।

ট্রাফিক আইন সম্পর্কে জানা

রাস্তায় গাড়ি ড্রাইভ করতে গেলে রাস্তার অনেক জায়গায় অনেক রকম সিগন্যাল এবং সাইন দেখা যায়। যেসব সাইন এবং সিগনালগুলো চালকের জন্য নির্দেশক হিসেবে কাজ করে থাকে। তাই কোথায় কীভাবে গাড়ি চালাতে হবে তা বুঝার জন্য, এইসব সিগন্যাল এবং সাইনগুলো সঠিকভাবে জানতে হবে এবং সেই অনুপাতে গাড়ি চালনা রপ্ত করতে হবে। এতে করে অনেক দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব।

পরিবারের সদস্যদের ট্রাফিক আইন শিক্ষা দেওয়া

আপনি একাই যদি ট্রাফিক আইন মেনে চলেন তাহলে কিন্তু নাগরিক হিসেবে আপনার সকল দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় নি। একজন সুনাগরিকের সমাজ এবং দেশের প্রতিও দায়বদ্ধতা থাকে। আর সেই দায়বদ্ধতা থেকেই উচিৎ পরিবার পরিজন বা বন্ধুবান্ধবকে ট্রাইক আইনে মেনে চলার জন্য উদ্বুদ্ধ করা। কেউ যদি ট্রাইক আইন না জানে তাকে ট্রাফিক আইন শিখিয়ে দেয়াও আপনার সামাজিক দায়িত্ব। আমাদের দেশের সড়ক দুর্ঘটনাগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, এইসব দুর্ঘটনায় অনেক শিশু কিশোর হতাহত হয়ে থাকে। তাই তাদের এই হতাহতের পরিমাণ কমিয়ে আনার জন্য তাদেরকে ট্রাফিক আইন সম্পর্কিত জ্ঞান প্রদান করা দরকার ।

গাড়িতে ভ্রমনের সময় জানালা দিয়ে মাথা বের না করা

আপনি চালক হন বা যাত্রী। কোন অবস্থাতেই গাড়ির জানালা দিয়ে মাথা বের করে আশেপাশের কোন কিছু দেখার চেষ্টা করবেন না। বা হাত বাইরে রাখবেন না। যখন রাস্তায় অনেক গাড়ির ভিড় থাকে, তখন যদি এমন করে জানালার বাইরে মাথা কিংবা হাত রাখেন তাহলে পাশের গাড়ির সাথে ধাক্কা লেগে হতাহত হতে পারেন। আপনি যদি চালক হন, তাহলে আপনার পাশে বা পেছনে বসা ব্যক্তিকেও এই ব্যাপারে সতর্ক করে গাড়ি চালাবেন।

সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের দেশে সড়ক দূর্ঘটনা অনেক বেড়ে গেছে। এর কারণ হিসেবে আমরা নির্দিষ্ট কোন কিছুকে দায়ী করতে পারবো না। কিন্তু একটু দূর্ঘটনার কারণে নষ্ট হয়ে যেতে পারে আপনার সব স্বপ্ন। কিন্তু আমরা সকলেই যদি প্রচলিত সকল ট্রাফিক আইন মেনে চলতে পারি, তাহলে এই সকল অপ্রত্যাশিত সড়ক দূর্ঘটনা অনেকাংশে রোধ করা যাবে। সামান্য সতর্কতার ফলে আপনি একটি বড় বিপদ থেকে বেঁচে যেতে পারন।

ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত

ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত তিন প্রকার। যথাঃ ১। বাহুর সংকেত, ২। আলোক সংকেত ৩। শব্দ সংকেত।

ট্রাফিক সিগন্যাল এর রোড সাইন কত প্রকার ও কি কি?

রোড সাইন তিন প্রকার। যথাঃ ১। বাধ্যতামূলক সাইন ২। সতর্কীকরণ সাইন ৩। তথ্যমূলক সাইন।☼ বাধ্যতামূলক দুই প্রকার। যথাঃ ১। বাধ্যতামূলক হ্যা বাচক ২। বাধ্যতামূলক না বাচক।

৪। এবার আসুন আমরা রোড সাইন গুলোকে কিভাবে সহযে মনে রাখব।১। বাধ্যতামূলক সাইন নিল বৃত্ত এবং লাল বৃত্তের মধ্যে হয়।
☼ নিল বৃত্ত মানে বাধ্যতামূলক হ্যা বাচক।
☼ লাল বৃত্ত মানে বাধ্যতামূলক না বাচক।
সুতরাং এককথায় বৃত্তের মধ্যে যে সাইন দেখব তাকে অবষ্যই বাধ্যতামূলক ধরব।২। সতর্কীকরণ সাইন ত্রিভুজ এর মধ্যে হয়ে থাকে।
৩। তথ্যমূলক সাইন চতুর্ভুজ এর মধ্যে হয়ে থাকে।সুতরাং বৃত্ত, ত্রিভুজ, এবং চতুর্ভুজ এর মধ্যেই সাইন গুলো হয়ে থাকে।আশা করি আপনাদের অনেক কাজে আসবে, বিশেষ করে যারা লাইসেন্স তৈরি করবেন তাদের লিখিত এবং ভাইভাতে অনেক কাজে আসবে।

রোড সাইন কত প্রকার ও কি কি?
রোড সাইন
রোড সাইন কত প্রকার ও কি কি?
রোড সাইন

ট্রাফিক সিগন্যাল রোড সাইন এর অন্যান্য সংকেত

রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন

ট্রাফিক সিগন্যাল রোড সাইন এর অন্যান্য সংকেত

রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন

ট্রাফিক সিগন্যাল রোড সাইন এর অন্যান্য সংকেত

রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন

ট্রাফিক সিগন্যাল রোড সাইন এর অন্যান্য সংকেত

রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন

ট্রাফিক সিগন্যাল রোড সাইন এর অন্যান্য সংকেত

রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন

ট্রাফিক সিগন্যাল রোড সাইন এর অন্যান্য সংকেত

রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন

ট্রাফিক সিগন্যাল রোড সাইন এর অন্যান্য সংকেত

রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন

ট্রাফিক সিগন্যাল রোড সাইন এর অন্যান্য সংকেত

রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন
রোড সাইন

বাংলাদেশ ট্রাফিক পুলিশ কাজ কি

ট্রাফিক পুলিশ ছোট শহরগুলিতে জেলা পুলিশের অধীনে এবং বড় শহরগুলিতে মেট্রোপলিটন পুলিশের অধীনে কাজ করে। ট্রাফিক পুলিশ ট্রাফিক আইনকানুন মেনে চলতে যানবাহনগুলোর ড্রাইভারদের বাধ্য করে এবং অমান্য কারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে।

Post a Comment

Previous Post Next Post